1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

৩ লাখ স্কুল শিক্ষার্থী করোনায় আক্রান্ত

  • Update Time : শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২০
  • ২১৯ Time View

প্রত্যয় নিউজডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গত ৬ মাসে ২ লাখ ৭৭ হাজার ২৮৫ জন স্কুল শিক্ষার্থী প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। দেশটির রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্যই উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রে মোট আক্রান্তের চার শতাংশই স্কুল শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে যাদের বয়স ৫ থেকে ১১ তাদের তুলনায় ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সীরা দ্বিগুণ হারে আক্রান্ত হয়েছে। বসন্তকালে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে এবং গ্রীষ্মকালে তা কমে যায়।

এদের মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ৩ হাজার ২৪০ জনকে। এর মধ্যে ৪০৪ জনকে রাখা হয়েছিল আইসিইউতে। এছাড়া ৫১ স্কুল শিক্ষার্থীর প্রাণ কেড়ে নিয়েছে ভাইরাসটি। শিশুদের মধ্যে যাদের ফুসফুসে সমস্যা এবং হাঁপানি ছিল তাদের অবস্থায় বেশি গুরুতর হয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র।

প্রতিবেদনের বিষয়ে সংস্থাটি জানায়, যেখানে করোনার সংক্রমণ কম সেখানে স্কুলে গিয়ে লেখাপড়া নিরাপদ হতে পারে। কিন্তু যেখানে করোনার সংক্রমণ বেশি সেখানে স্কুল খুলে দিলে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৭৫ লাখের বেশি মানুষ প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। দেশটিতে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২ লাখ ১৩ হাজারের বেশি মানুষ। সুস্থ হয়েছেন ৪৭ লাখেরও বেশি আক্রান্ত রোগী।

এদিকে দেশটিতে করোনাভাইরাসের বিস্তার এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে চারপাশে এখন সংক্রমণের খবর পাওয়া যাচ্ছে। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মধ্যে বিরাজমান ভয় আরও বাড়ছে। শুধুমাত্র কোভিড পজিটিভ শুনেই অনেকের মধ্যে আতঙ্ক কাজ করছে। এই আতঙ্ক এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে- অনেকে উপসর্গ থাকার পরেও পরীক্ষা করছেন না। ধরা পড়লেও তা জানাতে চান না। এমনকি তারা যে অসুস্থ তাও স্বীকার করতে চাইছেন না। এ কারণে আরও অনেক মানুষ ঝুঁকির মধ্যে পড়ছেন।

কোভিড-১৯ এর ক্ষেত্রে কন্টাক্ট ট্রেসিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। সংক্রমণের বিষয়টি গোপন করলে এটি ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ে। গবেষকরা মনে করেন, সংক্রমণ সংক্রান্ত এমন ভয় মানুষের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদে গেড়ে বসতে পারে, যা নতুন রোগের সৃষ্টি করতে পারে।

মানুষ কেন সংক্রমণের বিষয়টি গোপন করছেন এর পুরো দায় তাদের নয়। বিষয়টি নিয়ে বৈশ্বিকভাবেই গবেষকরা কাজ করছেন। পরীক্ষার ফলে একজন মানুষ তার শরীরে করোনার সংক্রমণ বিষয়ে জানতে পারেন। কিন্তু একই সঙ্গে তার মনে আরেকটি প্রশ্ন আসে, ‘আমি কি যথেষ্ট সচেতন ছিলাম না? আমি কি পর্যাপ্ত পূর্বপ্রস্তুতি নেইনি?’ বহু করোনা রোগীকে এমন প্রশ্ন করতে দেখা গেছে। তারা মনে করছেন, করোনা পরীক্ষার কারণেই তারা প্রিয়জন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..